Skanda -- the True Leader . . . .


-- “ke janto maa Durga r kathamo r upekkhito chheleti r eto mahatmyo?”(who knew, the most neglected boy of Durga-kathamo has such magnanimity?)


        Thank you, dada. These words of yours set my path to another horizon. And I got out of me in search of Skanda. Kumar Kartikeya, the warlord of the Gods, a General with an invincible army of Gods, a face of bravery, an epitome of beauty. But what do we know about Him? Who is He? The son of Lord Shiva and brother of Lord Ganesha! Just another demi-god in the list of Indian mythology! Or He is too good to hide Himself deep within the unknown!


        In this search we have nothing with us. We don’t know, where to or how to find Him. This journey runs with a heart full of love and questions at the same time. Who can describe or define Him better than himself? So we started our search. From the deepest forests to the pages of hidden ancient scriptures, we searched. Asked the wise, when we lost our trails. Fought hard against our inner enemy, apprehension. And finally when we thought, we’re reaching to the end, the boundary expands and we stand still to know that we know nothing and just have wasted our efforts and time. When we lost our hope to find our beloved Skanda, our vision got expanded. We experienced the spray of the sea but we were too blind to see its beauty.


        Lord Skanda is not a God, he is like a dormant volcano. A spirit to encourage the warriors to move forward in their ‘good-fight’; a leader to guide his army in the battlefield. He is a teacher, an ideal, a real hero to those who are ready to die for what they want the most. He is the fire to the ignite within a human, which burns a person and purify. From the very beginning of time Skanda still continues to lead his army of gods in their good-fight and trains the new human minds who further joins the army and live their dreams. Instead of helping a voyager in his journey, Skanda makes the path more and more difficult. In the other hand teaches him to smash all the obstacles. More we discovered him, more we got amazed. Our love transformed into salvation and respect and He started to guide us in our good-fight. We no more had to find Him here and there. The books which wrote a little about Him, became meaningless to us. In our daily lives we started experiencing Skanda beside us. He guided us in the darkness, punished us when we mistook. He taught us the rules of our battlefield and also the timings when to break them. When to spare the enemy and when not to. Standing in the 21st century we were afraid to go to our battlefield; He gave us courage.


But when again we wished to know Him more, He eludes. Now we don’t wish to know Him anymore. It is enough for us to have Him beside ourselves. Let us tread in the uncharted path too; no harm, our ushering light is there, He is with us. No more hesitant we should be to undertake any herculean task. Victory is there awaiting us with full open arms to embrace us with more difficulties. There are still borealis in the caves of the Himalayas or in the sly cozy corner of the far away jungles or near Narmada cliffs who know the truth behind this Skanda and His contrivances that we hardly try to gauge on and on. This is the plight of we, the so called 21st century harbingers rather lacking in firm conviction even of own self whats of others? May we pray in numbness but assiduously follow the very rut that has had been pre ordained by Him, the Lord Skanda, our only unsung paragon of beauty on peacock with his mighty ‘Vel’.

মন্তব্যসমূহ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

শ্রী শ্রী মনসা

ছবি
দুপুর পর্যন্ত অজস্র কোলাহলমুখর, শশব্যস্ত পুরুলিয়া শহর বিকেল পড়তেই ক্রমে ক্রমে নিঃশব্দ হয়ে আসে। রাত্রি দশটা এগারোটা পর্যন্ত যেসব দোকানে ভিড় জমা থাকত, বিকেল চারটে বাজতেই তাদের ঝাঁপ এক এক করে বন্ধ হতে থাকে। চূড়ান্ত যানজটে যেসব রাস্তাঘাটে দু পা চলা দায়, সন্ধ্যা নামতে সেইসব রাস্তা শুনশান। রাস্তায় কেবল নিজের গ্রামে ফিরে যাওয়ার উদগ্র ব্যাকুলতায় কিছু বাইক আরোহী। তাদের জীর্ণ backpack, মুখে সারাদিনের ক্লান্তি, কিন্তু চোখে আশা ঠিক সময়ে বাড়ি পৌঁছানোর। কারণ ফিরে গিয়েই বিধিবৎ স্নানাদি করে, নতুন ধুতি পরে প্রস্তুত হতে হবে। প্রায় নির্জন, অন্ধকার, নিস্তব্ধ পুরুলিয়া শহরের রাস্তায় রাস্তায় কিছুক্ষণ পরে পরেই কেবল একদল মানুষ সিক্ত বসনে নিজের মাথায় একটি ফণীমনসার ডাল ধরে, তার নিজের সামর্থ্যমত বাদ্যাদির সাথে কাছের কোন জলাশয়ের দিকে চলেছে শোভাযাত্রা করে। রাস্তায় আর কিচ্ছু নেই। সারা শহর জুড়ে একটাই উদ্যোগ, শ্রী শ্রী ভগবতী সর্পরাজ্ঞী মনসার পূজা। পুরুলিয়া শহরের বৃহত্তম আনন্দ উৎসব।  সন্ধ্যা নামে। রাস্তাঘাট আরও ফাঁকা হয়ে আসে। শোভাযাত্রার দল বাড়তে থাকে। কিছু শোভাযাত্রায় দেবীর মূল ঘট আর ফণীপত্রিকা
আরও পড়ুন

কুরুক্ষেত্র গল্প না ইতিহাস?

ছবি
अर्णांसि चित्पप्रथाना सुदास इन्द्रो गाधान्यकृणोत्सुपारा । শাস্ত্রবাক্যে সংশয় করা আমাদের ছোটবেলা থেকে মজ্জায় ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে। যেখানে শাস্ত্র বাক্যে অচল বিশ্বাস পরমার্থ সাধনের একমাত্র পন্থা, সেখানে আমাদের চিরাচরিত ব্রিটিশ ঘেঁষা শিক্ষাব্যবস্থা আমাদের সেই শাস্ত্রবাক্যেই চূড়ান্ত অবিশ্বাসের বীজ বপন করে দিয়েছে। এর ফলশ্রুতি স্বরূপ আমরা বেদবাক্য, আগমবাক্য, গুরুবাক্যের ওপর এক লহমায় চূড়ান্ত বিশ্বাস আনতে পারি না। কিন্তু এই ধরণের শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে আমাদের একটি উপকার হয়েছে। উপকারটি হল, যে আমরা বেদবাক্য, আগমবাক্য, গুরুবাক্যের ওপর এক লহমায় চূড়ান্ত বিশ্বাস আনতে পারি না। প্রশ্ন করি। উত্তর খোঁজার জন্যেই প্রশ্ন করি। তাই নিতান্ত অভদ্র না হলে, আমাদের প্রশ্নগুলো "পরিপ্রশ্নেন সেবয়া" ই হয়ে থাকে। সেই উত্তর পাওয়ার পরে আমাদের যে বিশ্বাসটি জন্মায় সেটি হয় একেবারে মৈনাক পর্বতের মত; নিরন্তর অজস্র গগনচুম্বী তরঙ্গের মাঝেও নিশ্চল। শাস্ত্র অধ্যয়নের জন্য আমাদের এই মনোবৃত্তি আদর্শ নয়। কিন্তু তাই বলে শাস্ত্র অধ্যয়ন থেকে আমরা বিরত থাকিনি। "ব্রাহ্মণঃ নিঃশ্রেয়সঃ স্বাধ্যায়ঃ অধ্যেতব্যঃ" এই শ্রুতিবাক্যের অ
আরও পড়ুন

শ্রী শ্রী মৎস্য বারাহী (পর্ব ১)

ছবি
 ২০১৭ সালের ঘটনা। ফেসবুকের ফিডে একটি পোস্ট আসে। গুণলয়ানন্দ স্বামীর লেখা একটি যাত্রা বিবরণী। শ্রী রামকৃষ্ণ মিশনের এই সন্ন্যাসীর লেখনীতে উড়িষ্যার এক শক্তি পীঠের বর্ণনা ছিল। লেখাটি দেখে মনে করে রেখেছিলাম, একবার যেতে হবে। মনে ছিল দুটি মূল শব্দ, শ্রী শ্রী বারাহী আর সহস্রলিঙ্গ। তারপর সময় বছর দুই তিন পেরোতেই জীবনের মোটামুটি একটু শান্ত সময় খণ্ডে মনে হল, এই সময় দর্শন করে আসি। উড়িষ্যার শ্রী শ্রী বারাহী শক্তিপীঠ। সাধারণত উড়িষ্যা রাজ্যে এই ধরনের কোন দেবস্থান দর্শনে বা সন্ধানে বেরোলে, বিশেষত যার সবিশেষ উল্লেখ ইন্টারনেটে পাওয়া দুষ্কর,  প্রথম বেস ক্যাম্প হয় শ্রীক্ষেত্র। সেইখান থেকেই এবার স্থানীয় দের সাথে কথা বলে বলে খুঁজে বের করা।  এবারেও তাই করা হল। কিন্তু শ্রীক্ষেত্রে গিয়ে হাজার সন্ধান করেও কোন বারাহী শক্তিপীঠের সন্ধান পেলুম না। শেষে সমুদ্রের তীরে চায়ের দোকানে একজন ট্রাভেল এজেন্টের সাথে আলাপ হতে, তিনি তাঁর ভাঙা বাংলায় বললেন, "শক্তিপীঠ কিনা জানি না, দাদা। তবে এখান থেকে মোটামুটি ৫০ কিলোমিটার দূরে এক প্রাচীন মন্দির আছে। সেই মন্দিরে দেবী বারাহীর পূজা হয়।"  পরদিন সকালে হোটেলের কাছ থেকে একটি বা
আরও পড়ুন