Maa Ghagar Buri (Part-I)


 THE LEGEND
 
Once a man on a coffee shop told me, "India is not just a country, my friend. It is a cave, which hides the secrets to reveal the mysteries of the universe inside it". It looked like he is trying to stop himself from telling me all these but couldn't. "Thousands of guardians with their heavenly illusions guarding the cave", he continued,"Their illusions are of mane names. Some come in the form of scientific explanations, some as ignorance, and so many others you can't even imagine".

More I visit the old temples around me, more I realize the truth of his words. Older the temple is, more hidden the truth will be. Every one of them are vibrant with energy and well guarded. In some of the places once in the history the mystery was unveiled for a time and then got covered again. Such a place is Asansol's Maa Ghagar Buri temple, where God unveiled himself in front of a poor priest named Kangalicharan Chakravarthy.

The Temple

Almost 550 years ago Asansol was a forest of Asan and Sol trees. Beside the woods Kangalicharan lived with his family and used to visit the nearby villages for puja purposes. Daily he used to cross the Nuniya river and reach for the villages. Universe is never indifferent. It keeps record of everything and everyone in it. And reveals its secrets to the ones who have respect towards it and never try to fool it. On the first day of Magh, it revealed one of its secrets to Kangalicharan. It was a nice winter afternoon, with warm comforting sun over the sky, but was a long hard day for Kangalicharan. He was coming back home from the villages, crossed the Nuniya river and got so tired that he sat under a pair of trees to rest. The bright winter sun was so comforting that soon Kangalicharan fell in slumber. But it, nay not know how long being elapsed that a vibrant sound of trotting by a stick, as if, some one is approaching the tired hapless priest. To his strangeness he oped his eyes and oh! what a sight!
The moment he had dipped in slumber a long ago when there was fresh and comforting sun ... all around everything had been discernible but now, the sun is still there in the blue firmament but whole of the surroundings i.e. the thickets and jungle is engulfed in a strange darkness. . . no foliage or the branches  could be visible to him. So he tried his level best to mark the difference of the darkness and the light... rubbing vehemently his eyes as usual to detect the difference. But in vain. The running water of the Nuniya and its amazing sounds, the buzz and the hiss of the wind all around had been stopped in a peculiar trance as if the time itself has been in "casura" and the Nature is in a stand and still position. How? Why? Kangalicharan is baffled. The silence not of the eternal crematory but the vibrant and prominent too to the sensibles only, not for all; either to all! The sound had been gradually intensifying and approaching towards the half oped Kangalicharan grappling with himself to gauge the reality or the surreality! Without disturbing the cloak of darkness an old emaciated lady with strange glistening look with a bamboo stick slowly approaching to him. With Her steppings the whole of the Nature and its particles were kowtowing to Her in submission as if the royal Highness on the "Great Visit" to Her creations rather everyone should destined to get Her bliss of benediction.
Awestricken Kangalicharan in his great numbness could not but continued to relish of vision sublime that he had been bestowed with. All the strength of the body of the great onlooker could not muster the movements of the flight to run away far from the very cosmic presence of the whole area!


Her Majesty's Throne

The old lady had worn the worldly termed Ghagra with the aura of celestial illumination with the pitch darkness all around that had made Her presence more and more prominent, vibrant and divine. She did not divulge anything audible but clearly listenable to Kangalicharan in his great the then spell with three chunk of stones with directives of Her -- "HENCE ONWARD NEVER GO TO ELSEWHERE FOR WORHIPING AND MADHUKARI RATHER HERE SHOULD WORSHIP THESE". This directives as he realized got in the swoon.
How long he remained in the slumber nay not know, the eyes of the rising sun greeted next morn by Kangalicharan, the great bestowed. As he attempted to reconnaitre the dream of this very event he found the tangible three stones lying there in his lap. The moment passed on and on whole of the day with total brooding self of Kangalicharan ended somehow. That night the very historic dream clarified everything to the great devout Kangalicharan. "GHAGAR BURI" divulged the significance behind these three edifices of stones. The middle stone is the Goddess GHAGAR BURI, to Her left Goddess MAHISHMARDINI and to Her right PANCHANAN MAHADEV -- with benign nectar sprinkling over the inhabitants of Asansol of today getting back long ago with this legend.   


(to be continued . . .)

মন্তব্যসমূহ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

শ্রী শ্রী মনসা

ছবি
দুপুর পর্যন্ত অজস্র কোলাহলমুখর, শশব্যস্ত পুরুলিয়া শহর বিকেল পড়তেই ক্রমে ক্রমে নিঃশব্দ হয়ে আসে। রাত্রি দশটা এগারোটা পর্যন্ত যেসব দোকানে ভিড় জমা থাকত, বিকেল চারটে বাজতেই তাদের ঝাঁপ এক এক করে বন্ধ হতে থাকে। চূড়ান্ত যানজটে যেসব রাস্তাঘাটে দু পা চলা দায়, সন্ধ্যা নামতে সেইসব রাস্তা শুনশান। রাস্তায় কেবল নিজের গ্রামে ফিরে যাওয়ার উদগ্র ব্যাকুলতায় কিছু বাইক আরোহী। তাদের জীর্ণ backpack, মুখে সারাদিনের ক্লান্তি, কিন্তু চোখে আশা ঠিক সময়ে বাড়ি পৌঁছানোর। কারণ ফিরে গিয়েই বিধিবৎ স্নানাদি করে, নতুন ধুতি পরে প্রস্তুত হতে হবে। প্রায় নির্জন, অন্ধকার, নিস্তব্ধ পুরুলিয়া শহরের রাস্তায় রাস্তায় কিছুক্ষণ পরে পরেই কেবল একদল মানুষ সিক্ত বসনে নিজের মাথায় একটি ফণীমনসার ডাল ধরে, তার নিজের সামর্থ্যমত বাদ্যাদির সাথে কাছের কোন জলাশয়ের দিকে চলেছে শোভাযাত্রা করে। রাস্তায় আর কিচ্ছু নেই। সারা শহর জুড়ে একটাই উদ্যোগ, শ্রী শ্রী ভগবতী সর্পরাজ্ঞী মনসার পূজা। পুরুলিয়া শহরের বৃহত্তম আনন্দ উৎসব।  সন্ধ্যা নামে। রাস্তাঘাট আরও ফাঁকা হয়ে আসে। শোভাযাত্রার দল বাড়তে থাকে। কিছু শোভাযাত্রায় দেবীর মূল ঘট আর ফণীপত্রিকা
আরও পড়ুন

কুরুক্ষেত্র গল্প না ইতিহাস?

ছবি
अर्णांसि चित्पप्रथाना सुदास इन्द्रो गाधान्यकृणोत्सुपारा । শাস্ত্রবাক্যে সংশয় করা আমাদের ছোটবেলা থেকে মজ্জায় ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে। যেখানে শাস্ত্র বাক্যে অচল বিশ্বাস পরমার্থ সাধনের একমাত্র পন্থা, সেখানে আমাদের চিরাচরিত ব্রিটিশ ঘেঁষা শিক্ষাব্যবস্থা আমাদের সেই শাস্ত্রবাক্যেই চূড়ান্ত অবিশ্বাসের বীজ বপন করে দিয়েছে। এর ফলশ্রুতি স্বরূপ আমরা বেদবাক্য, আগমবাক্য, গুরুবাক্যের ওপর এক লহমায় চূড়ান্ত বিশ্বাস আনতে পারি না। কিন্তু এই ধরণের শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে আমাদের একটি উপকার হয়েছে। উপকারটি হল, যে আমরা বেদবাক্য, আগমবাক্য, গুরুবাক্যের ওপর এক লহমায় চূড়ান্ত বিশ্বাস আনতে পারি না। প্রশ্ন করি। উত্তর খোঁজার জন্যেই প্রশ্ন করি। তাই নিতান্ত অভদ্র না হলে, আমাদের প্রশ্নগুলো "পরিপ্রশ্নেন সেবয়া" ই হয়ে থাকে। সেই উত্তর পাওয়ার পরে আমাদের যে বিশ্বাসটি জন্মায় সেটি হয় একেবারে মৈনাক পর্বতের মত; নিরন্তর অজস্র গগনচুম্বী তরঙ্গের মাঝেও নিশ্চল। শাস্ত্র অধ্যয়নের জন্য আমাদের এই মনোবৃত্তি আদর্শ নয়। কিন্তু তাই বলে শাস্ত্র অধ্যয়ন থেকে আমরা বিরত থাকিনি। "ব্রাহ্মণঃ নিঃশ্রেয়সঃ স্বাধ্যায়ঃ অধ্যেতব্যঃ" এই শ্রুতিবাক্যের অ
আরও পড়ুন

শ্রী শ্রী মৎস্য বারাহী (পর্ব ১)

ছবি
 ২০১৭ সালের ঘটনা। ফেসবুকের ফিডে একটি পোস্ট আসে। গুণলয়ানন্দ স্বামীর লেখা একটি যাত্রা বিবরণী। শ্রী রামকৃষ্ণ মিশনের এই সন্ন্যাসীর লেখনীতে উড়িষ্যার এক শক্তি পীঠের বর্ণনা ছিল। লেখাটি দেখে মনে করে রেখেছিলাম, একবার যেতে হবে। মনে ছিল দুটি মূল শব্দ, শ্রী শ্রী বারাহী আর সহস্রলিঙ্গ। তারপর সময় বছর দুই তিন পেরোতেই জীবনের মোটামুটি একটু শান্ত সময় খণ্ডে মনে হল, এই সময় দর্শন করে আসি। উড়িষ্যার শ্রী শ্রী বারাহী শক্তিপীঠ। সাধারণত উড়িষ্যা রাজ্যে এই ধরনের কোন দেবস্থান দর্শনে বা সন্ধানে বেরোলে, বিশেষত যার সবিশেষ উল্লেখ ইন্টারনেটে পাওয়া দুষ্কর,  প্রথম বেস ক্যাম্প হয় শ্রীক্ষেত্র। সেইখান থেকেই এবার স্থানীয় দের সাথে কথা বলে বলে খুঁজে বের করা।  এবারেও তাই করা হল। কিন্তু শ্রীক্ষেত্রে গিয়ে হাজার সন্ধান করেও কোন বারাহী শক্তিপীঠের সন্ধান পেলুম না। শেষে সমুদ্রের তীরে চায়ের দোকানে একজন ট্রাভেল এজেন্টের সাথে আলাপ হতে, তিনি তাঁর ভাঙা বাংলায় বললেন, "শক্তিপীঠ কিনা জানি না, দাদা। তবে এখান থেকে মোটামুটি ৫০ কিলোমিটার দূরে এক প্রাচীন মন্দির আছে। সেই মন্দিরে দেবী বারাহীর পূজা হয়।"  পরদিন সকালে হোটেলের কাছ থেকে একটি বা
আরও পড়ুন